Thursday, 9 November 2017

Best Shampoo for Hair Growth in 2017

Wherever you are, whatever you do, your hair says a lot about you, more than you actually think it does! It is a part and parcel of your persona, your aura, your external appearance and internal feeling. Who does not want to have great hair? We know, you do! Our whole article is about Best Shampoo for Hair Growth and that is exactly why you are here. We believe everyone cherishes for healthy hair that impresses self and others. But like it or not, the dazzling hair we desire is not often on top of our head. Your hair gets damaged every day, your hair falls now and then; maybe even now!
Relax, we do not want you to start freaking out about your hair! Actually, we want to do the opposite thing by lending you some guidance tips so that you can pick your shampoo among best shampoo for hair growth and get your desired hair. Sadly, most of us use shampoo simply to wash our hair, being completely oblivious about the merits and demerits of using shampoo. A suitable shampoo can flourish your hair, but a shampoo which is not compatible with your hair can actually destroy it! So, we would like to bring the light upon some of the best-picked hair growth shampoos in 2016.
Best Shampoo for Hair Growth

Why Do You Need A Shampoo For Hair Growth?

In case you did not know about it already, there are a number of factors which influence your hair to be healthy or damaged, depending upon how good or bad your maintenance of your hair is. Let us show you some of the most occurring factors which hamper your hair growth.
Stress: The more stressed you get, the more you lose your hair.
Age: No matter how much you try, you just cannot stop aging and consequential hair loss.
Damaging Hair products: Nonstop usage of various kinds of hair products like hair dye damage your hair.
Diet: Having an unbalanced diet will harm your hair.
Continuous styling: Hair dryers, curlers and flattening irons cause havoc to your hair.
Pregnancy: Hair damage is a secondary side effect of pregnancy.
Now that you have seen how your beloved hair is damaged, you surely want to take a good care of it in order to keep the goodness of your hair. Trust us, when we say this that nothing takes care of your hair better than a renowned shampoo brand regarded to be best shampoo for hair growth. We have tried to show you the process of What Makes Your Hair Grow and make your hair shiny. So, we hope that if you use our suggested shampoo, your hair damage problem would be lessened, if not gone.

Wednesday, 26 July 2017

Woman convicted after pet parrot witnesses husband's murder


Image result for parrot
A US woman has been convicted of murdering her husband after the husband’s last words were repeated by the pet parrot who witnessed the attack, reports The Independent.
Glenna Duram, 49, shot Martin Duram, 46, five times before turning the gun on herself in a failed suicide attempt.
Duram was found guilty of first-degree murder after eight hours of deliberation by Newaygo County jury in Michigan.
The deceased’s ex-wife Christina Keller claims the parrot repeated the pair’s final conversation to her.



Keller took the parrot in after the attack in May 2015, and said: “I believe with all my heart that those are the last words of Marty.” according to The Independent.
“I recognise two different voices screaming and yelling and it always ends with ‘don’t f*****g shoot’.” The Independent also quotes.
The parrot has not been used in court proceedings, though this possibility was initially considered by the prosecutor.
The victim’s mother, Lillian Duram, reportedly said:  "That bird picks up everything and anything, and it's got the filthiest mouth around."

Duram will be sentenced on 28 August on a murder and firearm charge.
African Greys are known for their ability to mimic human speech and can have the cognitive ability of a young child.
Parrots of this species are native to equatorial Africa and weigh 400g on average.
An African Grey was considered for use as evidence by the defence in a 1993 murder trial.
It repeated “Richard, no, no, no,” suggesting defendant Gary Joseph Rasp was not guilty, though Rasp was convicted and it was ruled the evidence could not be used.

Saturday, 3 June 2017

আপন জুয়েলার্সের সাড়ে ১৩ মণ সোনা জব্দ হচ্ছে রবিবার


আপন জুয়েলার্স থেকে আটক করা সাড়ে ১৩ মণ সোনার কোনও বৈধ কাগজপত্র এর মালিক দেখাতে না পারায় তা অনুষ্ঠানিকভাবে জব্দের সিদ্ধান্ত নিয়েছে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদফতর। আগামীকাল রবিবার (৪ জুন) সকাল ৯ টায় সংশ্লিষ্ট সবার উপস্থিতিতে এই সোনা জব্দ করা হবে। তবে কোনও গ্রাহক যদি সোনা বা সোনার অলঙ্কার জমা রাখার কাগজপত্র দেখাতে পারেন, তাদের গচ্ছিত সম্পদও আগামীকালও ফেরত দেওয়া হবে।
শুল্ক গোয়েন্দা অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেছেন, ‘আমরা র‌্যাব ও পুলিশের সহযোগিতা চেয়েছি। কাল (রবিবার) একদিনেই সব কাজ সেরে ফেলবো।’
তিনি আরও জানান, এসব সোনা-হীরা ঢাকা কাস্টম হাউসের শুল্ক গুদামের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া হবে। এরপর আইনি প্রক্রিয়ায় জব্দকৃত সোনা ও হীরা শুল্ক আইন অনুযায়ী নিষ্পত্তি করা হবে। শুল্ক গোয়েন্দার ৫টি দল আগামীকাল সকাল থেকে এই জব্দ ও স্থানান্তর প্রক্রিয়া তদারকি করবেন।
উল্লেখ্য, গত ১৪ ও ১৫ মে শুল্ক গোয়েন্দারা আপন জুয়েলার্সের গুলশান ডিসিসি মার্কেট, গুলশান এভিনিউ, উত্তরা, সীমান্ত স্কয়ার ও মৌচাকের ৫টি শোরুমে অভিযান চালিয়ে প্রায় সাড়ে ১৩ মণ সোনা ও ৪২৭ গ্রাম হীরা সাময়িকভাবে আটক করে। এসব সোনা ও হীরার ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে কোনও ব্যাখ্যা দিতে পারেনি আপন জুয়েলার্সের মালিকপক্ষ। এগুলো পরে আইনানুগভাবে প্রতিষ্ঠানের জিম্মায় দেওয়া হয়। এরপর আত্মপক্ষ সমর্থনে আপন জুয়েলার্স কর্তৃপক্ষকে ৩ বার শুনানির সুযোগ দিলেও তারা এসব সোনা-হীরার কোনও প্রকার বৈধ কাগজ দেখাতে পারেনি। তবে আপন জুয়েলার্সের মালিকপক্ষের দেওয়া ১৮২ জনের তালিকার মধ্যে ৮৫ জন প্রকৃত গ্রাহককে মেরামতের জন্য জমা রাখা প্রায় ২.৩ কেজি স্বর্ণালঙ্কার অক্ষত অবস্থায় ফেরত দেওয়া হয়েছে।

Thursday, 1 June 2017

এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমান?



যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া মরুভূমিতে বেশ চুপিসারেই তৈরি হচ্ছিল বিমানটি। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর এবার প্রস্তুত হয়েছে মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা পল অ্যালেনের এই স্বপ্নের প্রকল্প। গত বুধবার প্রথমবারের মতো কারখানা থেকে বের করা হয়েছে স্ট্র্যাটোলঞ্চ নামের বিমানটি।
স্ট্র্যাটোলঞ্চ আসলে কতটুকু বড়? ওয়াশিংটন পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ডানা লম্বায় প্রায় ৩৮৫ ফুট, উচ্চতা ৫০ ফুট। অর্থাৎ একটি ফুটবল মাঠের চেয়েও লম্বা এই বিমানের ডানা। জ্বালানির ট্যাংক খালি থাকা অবস্থায় এর ওজন পাঁচ লাখ পাউন্ড। প্রায় আড়াই লাখ পাউন্ড জ্বালানি এটি বহন করতে পারে।
বিমানটিতে আছে মোট ২৮টি চাকা। আছে ছয়টি জেট ইঞ্জিন। এটি এতই বড় যে এর নির্মাণকাজ চলার সময় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিশেষ অনুমতির প্রয়োজন হয়েছিল।
পল অ্যালেন কেন এত বিশাল আকারের বিমান তৈরিতে আগ্রহী হলেন, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে যাত্রী বহনের কাজে এটি ব্যবহৃত হবে না। মূলত রকেট বহন করবে স্ট্র্যাটোলঞ্চ। এর পেটের কাছাকাছি রকেট লাগানোর জায়গা আছে। ৩৫ হাজার ফুট ওপরে উঠে এই রকেট ছেড়ে দেওয়া হবে। এতে করে কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণসহ সামগ্রিক মহাকাশ অভিযান আরও সাশ্রয়ী হবে বলে দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে ছোট আকারের কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে স্থাপনের খরচ কমে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে।
স্ট্র্যাটোলঞ্চের প্রধান নির্বাহী জিন ফ্লয়েড এক বিবৃতিতে বলেছেন, তাঁর কোম্পানি মহাকাশ অভিযানে গ্রাহকদের কম দামে বেশি সুযোগ দিতেই এই প্রকল্প হাতে নিয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, আগামী কিছুদিনের মধ্যেই নতুন বিমানটি পরীক্ষামূলক উড্ডয়নে অংশ নেবে। ২০১৯ সালের প্রথমদিকে এর বাণিজ্যিক ব্যবহার শুরু হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।

Wednesday, 31 May 2017

ট্রাম্প জামাতা কুশনারের রুশ সংযোগ: ধামাচাপা দিতে হোয়াইট হাউসের ‘যুদ্ধ প্রস্তুতি’



প্রথম বিদেশ সফর শেষে শনিবার যুক্তরাষ্ট্রে ফিরেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ৯ দিনের ট্রাম্পের প্রথম বিদেশ সফর সফল বলেই দাবি করছেন ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা। তবে প্রথম বিদেশ সফরে থাকা অবস্থায় নতুন সংকটে পড়েছেন ট্রাম্প। এবারের সংকটের মূলে তার জামাতা জ্যারেড কুশনার। ট্রাম্পের জামাতার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি গোপনে রুশ কূটনীতিকের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন একাধিকবার। ট্রাম্প যাতে এই সংকট কাটিয়ে উঠতে পারেন সে জন্য হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে সব চেষ্টা করা হচ্ছে। এমন আটঘাঁট বেধে নামছে ট্রাম্প প্রশাসন যা যুদ্ধ প্রস্তুতির সঙ্গে তুলনীয়। রবিবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর এক প্রতিবেদনে এসব বিষয় উঠে এসেছে।
ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে ট্রাম্পের সবচেয়ে বড় অস্বস্তিতে পরিণত হয়েছে তার প্রচারণা শিবিরের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কের বিষয়টি। একই সঙ্গে রয়েছে হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে মার্কিন নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপের বিষয়টি। যা পরোক্ষভাবে ট্রাম্পকে জিততে সহযোগিতা করেছে। ক্ষমতা গ্রহণের আগে ও পরে রুশ সংযোগ বিষয়ে বিভিন্ন প্রতিকূলতার মুখে পড়তে হয়েছে ট্রাম্পকে। এবার জামাতা ও সিনিয়র উপদেষ্টা জ্যারেড কুশনারের রুশ সংযোগ ট্রাম্পকে বড় ধরনের সংকটে ফেলেছে। ট্রাম্প প্রশাসনের অনেকেই মনে করেন, এই ঘটনায় ট্রাম্প ও তার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আর বিষয়টিকে খুব গুরুত্ব সহকারে নিয়েছেন ট্রাম্প ও হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তারা। ৯ দিনের সফল বিদেশ সফর শেষে দেশে ফেরার আইওয়া অঙ্গরাজ্য সফরে যাওয়ার কথা ছিল ট্রাম্পের। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তা বাতিল করা হয়েছে।
ট্রাম্প ফিরলেও যার বিরুদ্ধে অভিযোগ সেই কুশনার এখনও যুক্তরাষ্ট্রে ফেরেননি। তার ফিরতে আরও কয়েকদিন দেরি হতে পারে। তবে সংশ্লিষ্টরা জানাচ্ছেন, রুশ সংযোগের অভিযোগ উঠলেও কুশনার পদত্যাগ করবেন না বলেই তাদের ধারণা। তবে নিজের সম্মান বাঁচাতে প্রতিনিয়ত লড়াই করতে করতে কুশনার ক্লান্ত বলেও জানা গেছে। তিনি বন্ধুদের জানিয়েছেন, স্ত্রী ইভানকা ট্রাম্পকে নিয়ে বেশিদিন ট্রাম্পের সঙ্গে থাকার কোনও পরিকল্পনা নেই তাদের। প্রতি ছয়মাস পরপর তারা সিন্ধান্ত নেবেন নিউইয়র্কে ব্যক্তিগত জীবনে ফিরে যাওয়ার বিষয়ে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় আটঘাঁট বেধেই নামছেন ট্রাম্প ও তার প্রশাসনের কর্মকর্তারা। ট্রাম্পের ব্যক্তিগত আইনজীবী মার্ক ই ক্যাসোউইতজ এর নেতৃত্বে একদল আইনজীবী এ বিষয়ে কাজ শুরু করেছে। রবিবারই তারা কুশনার ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতিনিধির মধ্যকার আলোচনা নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে পারেন। ট্রাম্পের সহযোগীরা এজন্য ওয়াশিংটনের সেরা আইনজীবীদের নিয়োগ দিয়েছেন যাদের রাজনৈতিক মামলা লড়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
হোয়াইট হাউসের পরিকল্পনা ছিলো কিভাবে রুশ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে কুশনারের কথা বলার বিষয়ে তারা সামাল দেবে। সের্গেই কিসলাকের সঙ্গে সেই বৈঠকে তিনি রাশিয়ার সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করেছিলেন বলে মনে করা হয়। এসময় সিরিয়া ও অন্যান্য ইস্যুতে কথা বলেন তারা।  
ট্রাম্প টাওয়ারে সেই আলোচনায় অংশ নিয়েছেন ট্রাম্পের সাবেক নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইকেল ফ্লিনও। কিসলাকের সঙ্গে তার ফোনালাপের কারণে তাকে পদ ছাড়তে হয়। তবে এটা এখনও নিশ্চিত নয় যে, কে গোপন যোগাযোগের চ্যানেল ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছিলেন।  
সংবাদমাধ্যম বিষয়গুলো প্রকাশ হওয়ার পর বিষয়টি তদন্তে নেমে যান গোয়েন্দারা। কুশনার, ট্রাম্প ও তার স্ত্রী বিষয়টি হোয়াইট হাউস কাউন্সিল ডোনাল্ড এফ ম্যাকগাহনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে। তবে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গোয়েন্দারা ম্যাকগাহনের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে কোনও কথা বলেননি। আর কোমির বরখাস্তের পর হোয়াইট হাউস কাউন্সিল আরও বিব্রতকর পরিস্থিতিতে রয়েছেন।
মেলানিয়া ট্রাম্প ও কুশনার ম্যাকগাহনের ব্যাপারে অভিযোগ করে আসছিলেন। ম্যাকগাহন অবশ্য ট্রাম্প প্রশাসনের সরকারের অনভিজ্ঞতা ও কূটনৈতিক অদূরদর্শিতার কথা বলেছেন।
কুশনারের কাছের মানুষরা জানিয়েছেন, শুক্রবার প্রেইবাসের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজের সময় পরিস্থিত ঠাণ্ডা হওয়ার আশা করছেন তিনি। আর হোয়াইট হাউস থেকে পদত্যাগ না করে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করেছেন।
ট্রাম্পের নিরাপত্তা ‍উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল এইচ আর ম্যাকম্যাস্টার ও রাজনৈতিক উপদেষ্টা গ্যারি ডি. কন কুশনারের ব্যাপারে কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি। ম্যাকমাস্টার বলেন, ‘আমাদের অনেকগুলো দেশের সঙ্গেই গোপন চ্যানেলে যোগাযোগ রয়েছে। অর্থাৎ স্বাভাবিকভাবে এই যোগাযোগের মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতে পারি আমরা। এতে কাউকে হেয় করার মতো কিছু নেই।’ তবে ওই সময় কুশনার হোয়াইট হাউসের উপদেষ্টার দায়িত্বে ছিলেন না। তাই তারা মতো বেসরকারি একজন ব্যক্তি এই চ্যানেলে ব্যবহার করার সমর্থন তিনি করেন কিনা সেটি নিশ্চিত করে কিছু বলেননি ম্যাকমাস্টার।
পর্দার আড়ালে ট্রাম্পের উপদেষ্টারা রুশ সংযোগ সামাল দিতে অনেক কাজ করে যাচ্ছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েক কর্মকর্তা জানান, প্রতিদিনই এই বিষয় নিয়ে আলোচনা চলছে। হোয়াইট হাউসের উপদেষ্টারা কুশনারকে রক্ষায় বড় ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। যে আইনি টিম গঠন করা হচ্ছে তাতে পল ডি. ক্লেমেন্ট, থিওডর অলসোন বা ব্রেন্ডন সালিভ্যানের মতো ঝানু আইনজীবীরা রয়েছেন। এই সপ্তাহের শেষের দিকে ট্রাম্পের সঙ্গে তাদের সাক্ষাৎ হতে পারে। ম্যাকগাহনকে সহযোগিতার জন্য হোয়াইট হাউসে আরও কয়েকজন আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হতে পারে। উপদেষ্টাদের অনেকেই বলছেন, ট্রাম্পের নির্বাচনি প্রচারণার সাবেক ম্যানেজার কোরে লেভানডোস্কি এবং ডেপুটি ম্যানেজার ডেভিড বোসিকে হোয়াইট হাউসে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে।
‘যুদ্ধ পরিস্থিতি’ সামাল দিতে সবার সম্মুখে থাকবেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি শন স্পাইসার। প্রতিদিন সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হতে তাকে। একই সময়ে ট্রাম্প সরাসারি তার একান্ত অনুগত সমর্থকদের সঙ্গে ফেসবুক, টুইটারের মাধ্যমে যোগাযোগ করবেন। ঘনিষ্ঠ সংবাদমাধ্যমে একাধিক সাক্ষাৎকারও দিতে পারেন ট্রাম্প। অবশ্য টুইটারে ৩০ মিলিয়ন ফলোয়ার থাকা ট্রাম্পকে কম পোস্ট দেওয়ার জন্য তার আইনজীবীরা পরামর্শ দিয়েছেন। তাদের আশঙ্কা, প্রতিটি টুইট হয়ত তার বিরুদ্ধে প্রমাণ হিসেবে আদালতে হাজির করা হতে পারে। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে ট্রাম্প এ পরামর্শ গ্রহণ করেছেন। পুরো বিদেশ সফরে কোনও টুইট করেননি ট্রাম্প।
সাবেক প্রেসিডেন্ট ক্লিনটনের সময়কার হোয়াইট হাউস উপদেষ্টা রিক গ্যালেন বলেন, তাদের উচিত আইনগতভাবে বিষয়টি মোকাবিলা করা। ট্রাম্পের ট্রাম্প হওয়াই উচিত। কিন্তু এই সময়েই তাদের সিনেটে হেলথ কেয়ার বিল, কর সংস্কার ও নির্বাচনি প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করতে হবে। তাহলে তাদের সংকটে পড়তে হবে না।
ক্লিনটনের সময়কার আরেক উপদেষ্টা জোয়েল জনসন জানান, সাধারণভাবে এরকম পরিস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট বিদেশ সফর থেকে এসে ভাষণ দেন। এই ভাষণে নিজের কর্মকর্তাদের ঝাঁকি দিয়ে কাজে নামানোর চেষ্টা করা হয়। তবে ট্রাম্প এসব প্রচলিত পদ্ধতির আশ্রয় নেবেন কিনা এটা নিয়ে তার সংশয় রয়েছে। সূত্র: নিউ ইয়র্ক টাইমস।

Tuesday, 30 May 2017

বিড়ালের কোলে হাঁসের বাচ্চার আশ্রয়

 
 
গ্রামে একটি কথা প্রচলিত আছে যে বিপদে পড়লে বাঘ ও হরিণে এক ঘাটে জল পান করে। এমনি একটি ছবি ভাইরাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
 
তবে বাঘ ও হরিণের বদলে এখানে আছে একটি বেড়াল ও হাঁসের বাচ্চা। 
 
বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় মোরা আঘাত করার পরই ছবিটি বাংলাদেশী ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ওয়ালে দেখা যাচ্ছে।
 
তবে জানা গেছে ছবিটি ঘূর্ণিঝড় মোরার সময়কার কোথায় তোলা কিনা এটি নিশ্চিত নয়।
 
ছবিতে দেখা যায়, হালকা হলুদ রংয়ের হাঁসের বাচ্চাটি পরম যত্নে আগলে রেখেছে বেড়াল। যেন বেড়ালটি হাঁসের বাচ্চাটির জন্য পরম নির্ভরতার আশ্রয়।
 
ফেসবুকে ছবিটি শেয়ার করে রেজওয়ানা নুপুর নামে এক নারী লিখেছেন, সব ভাষাতেই ভালোবাসা নিজের মত করেই তার জায়গা খুঁজে নেয়।
 

স্বাভাবিক হয়ে আসছে উপকূল


গত ২৬ মে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়ার পর ২৮ মে সকালে তা নিম্নচাপে এবং মধ্যরাতে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নেয়। নাম দেওয়া হয় মোরা।
সোমবার মোরা বাংলাদেশ উপকূলের ৩০৫ কিলোমিটারের মধ্যে পৌঁছে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ায় দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ‘মহাবিপদ সংকেত’ দেখাতে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার ভোর ৬টার দিকে কক্সবাজারের কুতুবদিয়ার কাছ দিয়ে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটারের বেশি গতির বাতাস নিয়ে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম উপকূল অতিক্রম করে চট্টগ্রামের দিকে রওনা হয় ঘূর্ণিঝড়টি।
বেলা ১টার দিকে সম্পূর্ণ স্বাভাবিক হয়ে ওঠে উপকূলীয় বিভিন্ন এলাকা। কোথাও কোথাও দেখা দেয় চিকচিক রোদ। সোমবার রাতে আসার পর আশ্রয়কেন্দ্র থেকে আবার বাড়ি ফিরতে শুরু করে লোকজন। কোথাও কোথাও জেলেরা মাছ ধরতে শুরু করেছে। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর।
কক্সবাজার
মাইকে ঝড়ের খবর শুনে কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন কুতুবদিয়া পাড়ার আবদুল জলিল, চরপাড়ার ছেনোয়ারা বেগম, সমিতি পাড়ার মো. হালিমসহ অনেকে।
হালিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ঝড় চলে গেছে। আমরাও চলে যাচ্ছি।”
অবশ্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয়েল নিয়ন্ত্রণ কক্ষের প্রধান ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম বলছেন, এখনও তারা বাড়ি ফেরার অনুমতি দেননি। তার পরও কেউ কেউ চলে যাচ্ছে।
সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুলফিকার আলী রিপন বলেন, ভয় ও আতঙ্ক থাকলেও কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটেনি। সকাল ৯টার পরই সূর্যর দেখা মেলে। বাতাসের তীব্রতাও ধীরে ধীরে কেটে যায়।
শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান বলেন, আশ্রয়কেন্দ্রে আসা সবাই নিজেদের ইচ্ছামাফিক বাড়িতে ফিরে গেছে।
আকাশ খুব পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে। তবে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এখনও প্রত্যাহার করা হয়নি।
ভোলা
মোরা চট্টগ্রামের দিকে চলে যাওয়ার খবর পেয়ে অনেক জেলে মাছ ধরতে শুরু করেছে। ভোলা সদরে মেঘনা নদীর তীরে গিয়ে দেখা যায়, বেশ কিছু জেলে ছোট ছোট নৌকায় নদীতে মাছ ধরতে নেমেছে।
ঝালকাঠি
জেলা প্রশাসক মো. হামিদুল হক জানিয়েছেন, সোমবার রাতে জেলার বিভিন্ন কেন্দ্রে শ তিনেক লোক আশ্রয় নেয়। সকালে তারা ফিরে গেছে। তবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলো এখনও খোলা আছে।
ঝালকাঠিতে সকাল থেকে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। দূরপাল্লার কোনো নৌযান না চললেও ছোট ছোট খেয়ানৌকা চলতে দেখা গেছে।